কাদের বকস্ মেমোরিয়াল কলেজের প্রতিষ্টাকাল ১৯৬৫ হলেও সেই সময় কলেজের কোন প্রাচীর ছিলনা। পরবর্তীকালে কলেজের শিক্ষার মান সমুন্নত রাখার জন্য, খেলার মাঠ ও খেলা-ধুলার সুস্থ পরিবেশ বজায় রাখতে, সর্বপরি কলেজের সার্বিক রক্ষনাবেক্ষনের কথা বিশেষ বিবেচনায় আসলে কলেজের পশ্চিম দিকে রাস্তার ধার দিয়ে প্রাচীর দেওয়া হয়। প্রাচীর নির্মানের সঙ্গে সঙ্গে নির্মান করা হয় মূল ফটোক। তবে বর্তমান মূল ফটোক ২০১২ সালের নুতুন সংস্করন।
মুক্তিযুদ্ধের মূরাল
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ বাঙ্গালী জাতীর এক গৌরবময় অধ্যায় । এই মুক্তিযুদ্ধের সহিত কাদের বকস্ মেমোরিয়াল কলেজের একটি বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে । ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন কাদের বকস্ মেমোরিয়াল কলেজে মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্প ছিল যেখান থেকে পরিকল্পনা করে মুক্তিযোদ্ধারা হানাদার বাহিনির মোকাবেলা করত । এক পর্যায়ে হানাদার বাহীনিদের হামলায় কলেজের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে যায় । পরবর্তিকালে সরকার কলেজের ক্ষতি পুরুনে আর্থিক সহয়তা প্রদান করে । সেই ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় বর্তমান কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি জনাব ইকবালুর রহিম –এর উদ্যোগে কলেজের মূল ফটকের উভয় পার্শে পাথরে খচিত মুক্তিযুদ্ধের মূরাল স্থাপন করে কলেজকে গৌরবউজ্বল করেছে ।
বিজ্ঞান ভবন
বর্তমান বিজ্ঞান ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয় ১৯৬৯-৭০ সালে, সরকারী উন্নয়ন স্কীমের অর্থে ডিপি আই-এর মাধ্যমে। সবাধীনতার পর ১৯৭২ সালে আরডি আর এস এবং রাজশাহী বিভাগ উন্নয়ন বোর্ডের অর্থানুকুলে বিজ্ঞান ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। পদার্থ, রসায়ন এবং উদ্ভীদ বিজ্ঞানাগারের স্থান সংকুলান হয় সেখানে। অধ্যক্ষ কক্ষ, অফিস, শিক্ষক বিরামাগার স্থানান্তর হয় বর্তমান স্থানে, শিক্ষক বিরামাগার কক্ষ সংলগ্ন ছোট কক্ষটিতে স্থাপিত হয় কলেজ লাইব্রেরী। পরবর্তীকালে দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার পশ্চীমাংশ নির্মান করে পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগকে স্থানান্তর করা হয় সেইসাথে বিশাল কলেজ লাইব্রেরী, প্রানীবিজ্ঞান বিভাগ এবং গণিত বিভাগ স্থাপন করা হয়। ২০১০ সালে বিজ্ঞান ভবনের তৃতীয় তলার বাঁকি অংশের কাজ সম্পন্ন করে কৃষি ডিপ্লমা কোর্স স্থাপন করা হয় । বর্তমানে ভবনটির চতুর্থ তলার কাজ এবং দক্ষিন দিকে বিশাল বারান্দার কাজ প্রায় শেষ। আশা করছি কয়েকটি অনার্স বিভাগকে এখানে স্থাপন করা সম্ভব হবে।
বি, বি ,এ ভবন
উত্তরবঙ্গে সর্বপ্রথম বি, বি, এ কোর্স চালু করাহয় কাদের বকস্ মেমোরিয়াল কলেজে । তৎকালীন পরিচালনা পরিষদের সভাপতি জনাব, ভারোতীনন্দী সরকার –এর নিরলস পরিশ্রমের ফসল হিসাবে এই কোর্স কাদের বকস্ মেমোরিয়াল কলেজে সোভা পায়। কলেজে ক্লাসরুমের সল্পতা দেখা দিলে তিনি অল্পদিনের মধ্যে এই ভবনের বরাদ্য নিয়ে আসেন এবং তা বাস্তবায়ন করেন(২০০০ সাল)। তাঁর এই বিশাল অবদান কলেজের স্মৃতিপটে চির স্বরনীয় ।
আব্দুর রহিম ভবন ও নুতন প্রশাসনিক ভবন
বর্তমান আই,সি,টি -এর যুগে ইন্টারনেট তথা কম্পিউটার শিক্ষার বিকল্প নেই। আওয়ামিলীগ সরকার, পাইলট প্রোজেক্ট হিসাবে দেশের বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে, তারেই ধারাবাহিকতায় সর্বপ্রথম জনাব, ইকবালুর রহিম (সভাপতি) কাদের বকস্ মেমোরিয়াল কলেজে এই ভবনটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। দ্বিতল ভবনের কাজ শেষ হতে না হতেই চার তলা ভবনের বরাদ্য নিয়ে আসেন তিনি । তাঁর অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে চারতলা ভবনের কাজও প্রায় শেষ পর্যায় । আশা করছি অল্পদিনের মধ্যে আমরা এই ভবনের সুফল ভোগ করব । কলেজ তাঁর এই অবদানের কথা সর্ণাক্ষরে লিখে রাখবে হৃদয়পটে ।
মুক্তিযুদ্ধের মূরাল
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ বাঙ্গালী জাতীর এক গৌরবময় অধ্যায় । এই মুক্তিযুদ্ধের সহিত কাদের বকস্ মেমোরিয়াল কলেজের একটি বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে । ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন কেবিএম কলেজে মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্প ছিল যেখান থেকে পরিকল্পনা করে মুক্তিযোদ্ধারা হানাদার বাহিনির মোকাবেলা করত । এক পর্যায়ে হানাদার বাহীনিদের হামলায় কলেজের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে যায় । পরবর্তিকালে সরকার কলেজের ক্ষতি পুরুনে আর্থিক সহয়তা প্রদান করে । সেই ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় বর্তমান কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি জনাব ইকবালুর রহিম –এর উদ্যোগে কলেজের মূল ফটকের উভয় পার্শে পাথরে খচিত মুক্তিযুদ্ধের মূরাল স্থাপন করে কলেজকে গৌরবউজ্বল করেছে ।
আব্দুর রহিম ভবন ও নুতন প্রশাসনিক ভবন
বর্তমান আই,সি,টি -এর যুগে ইন্টারনেট তথা কম্পিউটার শিক্ষার বিকল্প নেই। আওয়ামিলীগ সরকার, পাইলট প্রোজেক্ট হিসাবে দেশের বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে, তারেই ধারাবাহিকতায় সর্বপ্রথম জনাব, ইকবালুর রহিম (সভাপতি) কাদের বকস্ মেমোরিয়াল কলেজে এই ভবনটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। দ্বিতল ভবনের কাজ শেষ হতে না হতেই চার তলা ভবনের বরাদ্য নিয়ে আসেন তিনি । তাঁর অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে চারতলা ভবনের কাজও প্রায় শেষ পর্যায় । আশা করছি অল্পদিনের মধ্যে আমরা এই ভবনের সুফল ভোগ করব । কলেজ তাঁর এই অবদানের কথা সর্ণাক্ষরে লিখে রাখবে হৃদয়পটে ।
মূল ফটোক
কাদের বকস্ মেমোরিয়াল কলেজের প্রতিষ্টাকাল ১৯৬৫ হলেও সেই সময় কলেজের কোন প্রাচীর ছিলনা। পরবর্তীকালে কলেজের শিক্ষার মান সমুন্নত রাখার জন্য, খেলার মাঠ ও খেলা-ধুলার সুস্থ পরিবেশ বজায় রাখতে, সর্বপরি কলেজের সার্বিক রক্ষনাবেক্ষনের কথা বিশেষ বিবেচনায় আসলে কলেজের পশ্চিম দিকে রাস্তার ধার দিয়ে প্রাচীর দেওয়া হয়। প্রাচীর নির্মানের সঙ্গে সঙ্গে নির্মান করা হয় মূল ফটোক। তবে বর্তমান মূল ফটোক ২০১২ সালের নুতুন সংস্করন।
বিজ্ঞান ভবন
বর্তমান বিজ্ঞান ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয় ১৯৬৯-৭০ সালে, সরকারী উন্নয়ন স্কীমের অর্থে ডিপি আই-এর মাধ্যমে। সবাধীনতার পর ১৯৭২ সালে আরডি আর এস এবং রাজশাহী বিভাগ উন্নয়ন বোর্ডের অর্থানুকুলে বিজ্ঞান ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। পদার্থ, রসায়ন এবং উদ্ভীদ বিজ্ঞানাগারের স্থান সংকুলান হয় সেখানে। অধ্যক্ষ কক্ষ, অফিস, শিক্ষক বিরামাগার স্থানান্তর হয় বর্তমান স্থানে, শিক্ষক বিরামাগার কক্ষ সংলগ্ন ছোট কক্ষটিতে স্থাপিত হয় কলেজ লাইব্রেরী। পরবর্তীকালে দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার পশ্চীমাংশ নির্মান করে পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগকে স্থানান্তর করা হয় সেইসাথে বিশাল কলেজ লাইব্রেরী, প্রানীবিজ্ঞান বিভাগ এবং গণিত বিভাগ স্থাপন করা হয়। ২০১০ সালে বিজ্ঞান ভবনের তৃতীয় তলার বাঁকি অংশের কাজ সম্পন্ন করে কৃষি ডিপ্লমা কোর্স স্থাপন করা হয় । বর্তমানে ভবনটির চতুর্থ তলার কাজ এবং দক্ষিন দিকে বিশাল বারান্দার কাজ প্রায় শেষ। আশা করছি কয়েকটি অনার্স বিভাগকে এখানে স্থাপন করা সম্ভব হবে।
নোটিশ
Home » নোটিশ » ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণীসমুহের ছাত্র-ছাত্রীদের বার্ষিক পরীক্ষার সময়সূচী ও পরীক্ষা সম্পর্কিত নুটিষ…
SexyPG888 เว็บเดิมพันออนไลน์ Kingdom of Asgard ที่นักเดิมพันนิยมเล่นเป็นอันดับ 1 ของประเทศไทย เว็บตรง ที่ดีที่สุดในตอนนี้
SexyPG1688 สล็อตpxเว็บออนไลน์ที่ให้ได้มากกว่า
เว็บ สล็อตตรง SexyPG168
I saw your article well. You seem to enjoy bitcoincasino for some reason. We can help you enjoy more fun. Welcome anytime 🙂